১৯ জুলাই রাজধানীতে জামায়াতের ঐতিহাসিক সমাবেশের প্রস্তুতি - Porikroma News
Connect with us

রাজনীতি

১৯ জুলাই রাজধানীতে জামায়াতের ঐতিহাসিক সমাবেশের প্রস্তুতি

Published

on

১৯ জুলাই রাজধানীতে জামায়াতের ঐতিহাসিক সমাবেশের প্রস্তুতি
জামায়াতে ইসলামীর একটি সমাবেশ ও দলের লোগো। ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী আগামী ১৯ জুলাই রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জাতীয় সমাবেশের আয়োজন করতে যাচ্ছে। দলের ইতিহাসের সবচেয়ে বড় জনসমাবেশ করার লক্ষ্য নিয়ে দেশজুড়ে চলছে ব্যাপক প্রচারণা, মিছিল এবং প্রস্তুতি কার্যক্রম।

জামায়াতের সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল অ্যাডভোকেট এহসানুল মাহবুব জুবায়ের জানিয়েছেন, সমাবেশে অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে ইতোমধ্যে ১০ হাজার বাস ভাড়া করা হয়েছে। পাশাপাশি ট্রেন ও লঞ্চযোগে আসবেন বিপুলসংখ্যক নেতাকর্মী। সমাবেশ সফল করতে ৬ হাজার স্বেচ্ছাসেবক কাজ করবেন।

মঙ্গলবার (১৫ জুলাই) বিকেল ৩টায় ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) সঙ্গে জামায়াত নেতারা বৈঠক করেন। প্রায় এক ঘণ্টার বৈঠকে যানবাহন পার্কিং, নির্ধারিত রুট, মাঠে মাইক সেটআপ, প্রবেশ ও বের হওয়ার পথ- এসব বিষয়ে আলোচনা হয়। পুলিশের পক্ষ থেকে সর্বাত্মক সহযোগিতার আশ্বাস দেওয়া হয়।

জামায়াত নেতা অ্যাডভোকেট জুবায়ের জানান, ঢাকায় অবস্থানরত নেতাকর্মীরা সতর্ক অবস্থানে আছেন। সম্ভাব্য শঙ্কা এড়াতে শৃঙ্খলা ও নিরাপত্তার ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। সিনিয়র নেতাদের যাতায়াত, যানবাহন পার্কিং, স্বেচ্ছাসেবকদের দায়িত্ববণ্টনসহ সবকিছুই চূড়ান্ত করা হয়েছে।

ডিএমপির সঙ্গে বৈঠকে অংশ নেয়া ৭ সদস্যের জামায়াত প্রতিনিধি দলে ছিলেন অ্যাডভোকেট জুবায়ের, ড. শফিকুল ইসলাম মাসুদ, ড. রেজাউল করিম, মো. দেলাওয়ার হোসেন, অ্যাডভোকেট আতিকুর রহমান, মোহাম্মদ কামাল হোসেন এবং আবদুস সাত্তার সুমন।

পুলিশের পক্ষে বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার নজরুল ইসলাম। তার সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন যুগ্ম কমিশনার শহীদুল্লাহ, ট্রাফিক উপ-পুলিশ কমিশনার গৌতম কুমার বিশ্বাস, রমনা জোনের উপ-পুলিশ কমিশনার মাসুদ আলমসহ ডিএমপির কর্মকর্তারা।

জামায়াত জানিয়েছে, এ সমাবেশ হবে দলের ইতিহাসের সবচেয়ে বড় শান্তিপূর্ণ সমাবেশ।


Share

বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী আগামী ১৯ জুলাই রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জাতীয় সমাবেশের আয়োজন করতে যাচ্ছে। দলের ইতিহাসের সবচেয়ে বড় জনসমাবেশ করার লক্ষ্য নিয়ে দেশজুড়ে চলছে ব্যাপক প্রচারণা, মিছিল এবং প্রস্তুতি কার্যক্রম।

জামায়াতের সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল অ্যাডভোকেট এহসানুল মাহবুব জুবায়ের জানিয়েছেন, সমাবেশে অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে ইতোমধ্যে ১০ হাজার বাস ভাড়া করা হয়েছে। পাশাপাশি ট্রেন ও লঞ্চযোগে আসবেন বিপুলসংখ্যক নেতাকর্মী। সমাবেশ সফল করতে ৬ হাজার স্বেচ্ছাসেবক কাজ করবেন।

মঙ্গলবার (১৫ জুলাই) বিকেল ৩টায় ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) সঙ্গে জামায়াত নেতারা বৈঠক করেন। প্রায় এক ঘণ্টার বৈঠকে যানবাহন পার্কিং, নির্ধারিত রুট, মাঠে মাইক সেটআপ, প্রবেশ ও বের হওয়ার পথ- এসব বিষয়ে আলোচনা হয়। পুলিশের পক্ষ থেকে সর্বাত্মক সহযোগিতার আশ্বাস দেওয়া হয়।

জামায়াত নেতা অ্যাডভোকেট জুবায়ের জানান, ঢাকায় অবস্থানরত নেতাকর্মীরা সতর্ক অবস্থানে আছেন। সম্ভাব্য শঙ্কা এড়াতে শৃঙ্খলা ও নিরাপত্তার ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। সিনিয়র নেতাদের যাতায়াত, যানবাহন পার্কিং, স্বেচ্ছাসেবকদের দায়িত্ববণ্টনসহ সবকিছুই চূড়ান্ত করা হয়েছে।

ডিএমপির সঙ্গে বৈঠকে অংশ নেয়া ৭ সদস্যের জামায়াত প্রতিনিধি দলে ছিলেন অ্যাডভোকেট জুবায়ের, ড. শফিকুল ইসলাম মাসুদ, ড. রেজাউল করিম, মো. দেলাওয়ার হোসেন, অ্যাডভোকেট আতিকুর রহমান, মোহাম্মদ কামাল হোসেন এবং আবদুস সাত্তার সুমন।

পুলিশের পক্ষে বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার নজরুল ইসলাম। তার সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন যুগ্ম কমিশনার শহীদুল্লাহ, ট্রাফিক উপ-পুলিশ কমিশনার গৌতম কুমার বিশ্বাস, রমনা জোনের উপ-পুলিশ কমিশনার মাসুদ আলমসহ ডিএমপির কর্মকর্তারা।

জামায়াত জানিয়েছে, এ সমাবেশ হবে দলের ইতিহাসের সবচেয়ে বড় শান্তিপূর্ণ সমাবেশ।


Share