সূত্রাপুরে গ্যাস লিকেজ বিস্ফোরণে দগ্ধ শিশুর মৃত্যু - Porikroma News
Connect with us

দুর্ঘটনা

সূত্রাপুরে গ্যাস লিকেজ বিস্ফোরণে দগ্ধ শিশুর মৃত্যু

Published

on

সূত্রাপুরে গ্যাস লিকেজ বিস্ফোরণে দগ্ধ শিশুর মৃত্যু
ফাইল ছবি

রাজধানীর সূত্রাপুরে গ্যাস লিকেজ থেকে সৃষ্ট বিস্ফোরণে দগ্ধ এক বছরের শিশু আয়েশা চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছে। সোমবার (১৪ জুলাই) রাত ১১টার দিকে জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে (আইসিইউ) তার মৃত্যু হয়।

জাতীয় বার্ন ইনস্টিটিউটের আবাসিক চিকিৎসক ডা. শাওন বিন রহমান জানান, গত শুক্রবার ভোররাতে সূত্রাপুর থেকে একই পরিবারের পাঁচজন দগ্ধ অবস্থায় হাসপাতালে আনা হয়। শিশু আয়েশার শরীরের ৬৩ শতাংশ পুড়ে গিয়েছিল। অবস্থার অবনতি হওয়ায় তাকে আইসিইউতে নেওয়া হয় এবং শেষ পর্যন্ত সে মৃত্যুবরণ করে।

এই ঘটনায় আয়েশার বাবা রিপন (৬০ শতাংশ দগ্ধ), মা চাঁদনী (৪৫ শতাংশ), ভাই রোকন (৬০ শতাংশ) ও তামিম (৪২ শতাংশ) বর্তমানে বার্ন ইনস্টিটিউটে চিকিৎসাধীন আছেন। তাদের সবার অবস্থাই আশঙ্কাজনক বলে চিকিৎসকরা জানিয়েছেন।

দগ্ধ রিপনের মামা জাকির হোসেন জানান, “শুক্রবার গভীর রাতে সবাই ঘুমিয়ে ছিল। হঠাৎ বিকট শব্দে ঘরের ভেতর বিস্ফোরণ ঘটে। আমরা ধারণা করছি, রান্নাঘরের গ্যাস লিকেজ থেকেই এই দুর্ঘটনা ঘটেছে। শিশুটি মারা গেছে, আর বাকিদের অবস্থাও ভালো না।”

ঘটনার সূত্রপাত কীভাবে হলো, তা তদন্ত করে দেখছে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ।

Share

রাজধানীর সূত্রাপুরে গ্যাস লিকেজ থেকে সৃষ্ট বিস্ফোরণে দগ্ধ এক বছরের শিশু আয়েশা চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছে। সোমবার (১৪ জুলাই) রাত ১১টার দিকে জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে (আইসিইউ) তার মৃত্যু হয়।

জাতীয় বার্ন ইনস্টিটিউটের আবাসিক চিকিৎসক ডা. শাওন বিন রহমান জানান, গত শুক্রবার ভোররাতে সূত্রাপুর থেকে একই পরিবারের পাঁচজন দগ্ধ অবস্থায় হাসপাতালে আনা হয়। শিশু আয়েশার শরীরের ৬৩ শতাংশ পুড়ে গিয়েছিল। অবস্থার অবনতি হওয়ায় তাকে আইসিইউতে নেওয়া হয় এবং শেষ পর্যন্ত সে মৃত্যুবরণ করে।

এই ঘটনায় আয়েশার বাবা রিপন (৬০ শতাংশ দগ্ধ), মা চাঁদনী (৪৫ শতাংশ), ভাই রোকন (৬০ শতাংশ) ও তামিম (৪২ শতাংশ) বর্তমানে বার্ন ইনস্টিটিউটে চিকিৎসাধীন আছেন। তাদের সবার অবস্থাই আশঙ্কাজনক বলে চিকিৎসকরা জানিয়েছেন।

দগ্ধ রিপনের মামা জাকির হোসেন জানান, “শুক্রবার গভীর রাতে সবাই ঘুমিয়ে ছিল। হঠাৎ বিকট শব্দে ঘরের ভেতর বিস্ফোরণ ঘটে। আমরা ধারণা করছি, রান্নাঘরের গ্যাস লিকেজ থেকেই এই দুর্ঘটনা ঘটেছে। শিশুটি মারা গেছে, আর বাকিদের অবস্থাও ভালো না।”

ঘটনার সূত্রপাত কীভাবে হলো, তা তদন্ত করে দেখছে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ।

Share