জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রদলের হামলা, শিক্ষক সমিতির বিবৃতি - Porikroma News
Connect with us

বাংলাদেশ

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রদলের হামলা, শিক্ষক সমিতির বিবৃতি

Published

on

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রদলের হামলা, শিক্ষক সমিতির বিবৃতি
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির লোগো। ছবি : সংগৃহীত

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) দুই শিক্ষক ও তিন ছাত্রনেতার ওপর ছাত্রদলের হামলার ঘটনাকে ‘ধস্তাধস্তি’ বলে উল্লেখ করেছে বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতি (জবিশিস)।

রোববার (১৩ জুলাই) শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ড. মো. রইছ উদ্দীনের স্বাক্ষরিত এক বিবৃতিতে জানানো হয়, গত ১০ জুলাই ম্যানেজমেন্ট বিভাগের এক শিক্ষার্থীকে কেন্দ্র করে যে অনাকাঙ্ক্ষিত ও দুঃখজনক ঘটনা ঘটেছে, তা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা ও শৃঙ্খলার পরিবেশকে ব্যাহত করেছে।

বিবৃতিতে বলা হয়, ‘একটি নিষিদ্ধ ঘোষিত ছাত্র সংগঠনের (ছাত্রলীগ) নেতাকে ঘিরে উত্তেজনার ঘটনায় ছাত্রকল্যাণ পরিচালক ড. কে এ এম রিফাত হাসান এবং সহকারী প্রক্টর শফিকুল ইসলাম-এর সঙ্গে ধস্তাধস্তির ঘটনা ঘটে।’

তবে, বিবৃতিতে এই দুই শিক্ষকের নামের বানানে ভুল পাওয়া যায়। মূলত নাম হওয়া উচিত ড. কে এ এম রিফাত হাসানশফিকুল ইসলাম

শিক্ষক সমিতি তাদের বিবৃতিতে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকসমাজের নিরাপত্তা, সম্মান ও মর্যাদা রক্ষার বিষয়ে আপসহীন থাকার ঘোষণা দিয়েছে এবং ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত ও দোষীদের বিরুদ্ধে প্রশাসনের যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণের আহ্বান জানিয়েছে।

এর আগে ১০ জুলাই বিকেল সাড়ে ৪টায় শহীদ সাজিদ একাডেমিক ভবনের নিচে ম্যানেজমেন্ট বিভাগের শিক্ষার্থী রফিক বিন সাদেক রেসাদকে ছাত্রলীগ সম্পৃক্ততার অভিযোগ তুলে মারধর করে ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা। এ সময় পরিস্থিতি সামাল দিতে এগিয়ে গেলে শিক্ষক এবং প্রক্টরিয়াল টিমের সদস্যদেরও লাঞ্ছিত করা হয়।

Share

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) দুই শিক্ষক ও তিন ছাত্রনেতার ওপর ছাত্রদলের হামলার ঘটনাকে ‘ধস্তাধস্তি’ বলে উল্লেখ করেছে বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতি (জবিশিস)।

রোববার (১৩ জুলাই) শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ড. মো. রইছ উদ্দীনের স্বাক্ষরিত এক বিবৃতিতে জানানো হয়, গত ১০ জুলাই ম্যানেজমেন্ট বিভাগের এক শিক্ষার্থীকে কেন্দ্র করে যে অনাকাঙ্ক্ষিত ও দুঃখজনক ঘটনা ঘটেছে, তা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা ও শৃঙ্খলার পরিবেশকে ব্যাহত করেছে।

বিবৃতিতে বলা হয়, ‘একটি নিষিদ্ধ ঘোষিত ছাত্র সংগঠনের (ছাত্রলীগ) নেতাকে ঘিরে উত্তেজনার ঘটনায় ছাত্রকল্যাণ পরিচালক ড. কে এ এম রিফাত হাসান এবং সহকারী প্রক্টর শফিকুল ইসলাম-এর সঙ্গে ধস্তাধস্তির ঘটনা ঘটে।’

তবে, বিবৃতিতে এই দুই শিক্ষকের নামের বানানে ভুল পাওয়া যায়। মূলত নাম হওয়া উচিত ড. কে এ এম রিফাত হাসানশফিকুল ইসলাম

শিক্ষক সমিতি তাদের বিবৃতিতে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকসমাজের নিরাপত্তা, সম্মান ও মর্যাদা রক্ষার বিষয়ে আপসহীন থাকার ঘোষণা দিয়েছে এবং ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত ও দোষীদের বিরুদ্ধে প্রশাসনের যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণের আহ্বান জানিয়েছে।

এর আগে ১০ জুলাই বিকেল সাড়ে ৪টায় শহীদ সাজিদ একাডেমিক ভবনের নিচে ম্যানেজমেন্ট বিভাগের শিক্ষার্থী রফিক বিন সাদেক রেসাদকে ছাত্রলীগ সম্পৃক্ততার অভিযোগ তুলে মারধর করে ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা। এ সময় পরিস্থিতি সামাল দিতে এগিয়ে গেলে শিক্ষক এবং প্রক্টরিয়াল টিমের সদস্যদেরও লাঞ্ছিত করা হয়।

Share