মিটফোর্ডে চাঁদার দাবিতে ব্যবসায়ী সোহাগকে হত্যা - Porikroma News
Connect with us

বাংলাদেশ

মিটফোর্ডে চাঁদার দাবিতে ব্যবসায়ী সোহাগকে হত্যা

Published

on

মিটফোর্ডে চাঁদার দাবিতে ব্যবসায়ী সোহাগকে হত্যা
নিহতের স্বজনদের আহাজারি। ছবি : সংগৃহীত

ঢাকার মিটফোর্ড এলাকায় চাঁদার দাবিতে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়েছে ব্যবসায়ী লাল চাঁদ ওরফে সোহাগকে (৩৯)। এ ঘটনায় নিহতের মেয়ে সোহানা কান্নাজড়িত কণ্ঠে বলেছেন, “আমরা এখন এতিম হয়ে গেছি, এখন কোথায় গিয়ে দাঁড়াব? বাবাকে যারা হত্যা করেছে, আমরা তাদের বিচার চাই।”

শুক্রবার (১১ জুলাই) সকালে নিহত সোহাগের মরদেহ ঢাকা থেকে নিজ জেলা বরগুনায় নেওয়া হয়। পরে বরগুনা সদর উপজেলার ঢলুয়া ইউনিয়নের ইসলামপুর এলাকায় মায়ের কবরের পাশে তার দাফন সম্পন্ন হয়।

নিহতের পরিবার জানায়, দীর্ঘদিন ধরে সোহাগের দোকান থেকে মাসে ২ লাখ টাকা চাঁদা দাবি করা হতো। চাঁদা দিতে অস্বীকৃতি জানানোয় বুধবার (৯ জুলাই) বিকেলে তাকে ডেকে নিয়ে নির্মমভাবে মারধর করা হয়। পরে পাথর মেরে হত্যা করা হয়।

সোহাগের স্ত্রী লাকি বেগম বলেন, “আমার স্বামীর দোকান থেকে দীর্ঘদিন ধরে চাঁদা দাবি করা হচ্ছিল। ওরা ব্যবসা সহ্য করতে পারছিল না। চাঁদা না দেওয়ায় এভাবে আমার স্বামীকে হত্যা করেছে।”

এ ঘটনায় এলাকায় চরম উত্তেজনা বিরাজ করছে। দ্রুত দোষীদের গ্রেপ্তার ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানিয়েছে স্থানীয়রা।

Share

ঢাকার মিটফোর্ড এলাকায় চাঁদার দাবিতে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়েছে ব্যবসায়ী লাল চাঁদ ওরফে সোহাগকে (৩৯)। এ ঘটনায় নিহতের মেয়ে সোহানা কান্নাজড়িত কণ্ঠে বলেছেন, “আমরা এখন এতিম হয়ে গেছি, এখন কোথায় গিয়ে দাঁড়াব? বাবাকে যারা হত্যা করেছে, আমরা তাদের বিচার চাই।”

শুক্রবার (১১ জুলাই) সকালে নিহত সোহাগের মরদেহ ঢাকা থেকে নিজ জেলা বরগুনায় নেওয়া হয়। পরে বরগুনা সদর উপজেলার ঢলুয়া ইউনিয়নের ইসলামপুর এলাকায় মায়ের কবরের পাশে তার দাফন সম্পন্ন হয়।

নিহতের পরিবার জানায়, দীর্ঘদিন ধরে সোহাগের দোকান থেকে মাসে ২ লাখ টাকা চাঁদা দাবি করা হতো। চাঁদা দিতে অস্বীকৃতি জানানোয় বুধবার (৯ জুলাই) বিকেলে তাকে ডেকে নিয়ে নির্মমভাবে মারধর করা হয়। পরে পাথর মেরে হত্যা করা হয়।

সোহাগের স্ত্রী লাকি বেগম বলেন, “আমার স্বামীর দোকান থেকে দীর্ঘদিন ধরে চাঁদা দাবি করা হচ্ছিল। ওরা ব্যবসা সহ্য করতে পারছিল না। চাঁদা না দেওয়ায় এভাবে আমার স্বামীকে হত্যা করেছে।”

এ ঘটনায় এলাকায় চরম উত্তেজনা বিরাজ করছে। দ্রুত দোষীদের গ্রেপ্তার ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানিয়েছে স্থানীয়রা।

Share