রাঙামাটির লংগদু ও বাঘাইছড়িতে বন্যা, সড়ক যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন - Porikroma News
Connect with us

বাংলাদেশ

রাঙামাটির লংগদু ও বাঘাইছড়িতে বন্যা, সড়ক যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন

Published

on

রাঙামাটির লংগদু ও বাঘাইছড়িতে বন্যা, সড়ক যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন
ঝুঁকিপূর্ণ এলাকায় বসবাসকারীদের সড়ে যেতে মাইকিং।

রাঙামাটির লংগদু ও বাঘাইছড়ি উপজেলায় টানা বর্ষণ ও পাহাড়ি ঢলের কারণে নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়েছে। এতে লংগদু-দীঘিনালা সড়ক পানিতে তলিয়ে যাওয়ায় যান চলাচল সম্পূর্ণ বন্ধ হয়ে গেছে।

গত চার দিনের টানা বর্ষণে মাইনী নদীর পানি বৃদ্ধি পেয়ে লংগদুর নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়েছে। এতে বেশ কয়েকটি গ্রামের মানুষ পানিবন্দি অবস্থায় পড়েছেন। রাস্তা ডুবে যাওয়ায় নৌকা দিয়ে চলাচল করতে হচ্ছে।

পাহাড়ি ঢলে লংগদুর লেমুছড়ি, ডাঙ্গাবাজারসহ বিভিন্ন এলাকার ফসলি জমি পানিতে তলিয়ে গেছে। একই সঙ্গে বাঘাইছড়ি উপজেলার নিম্নাঞ্চলও প্লাবিত হয়েছে।

এদিকে পাহাড়ের পাদদেশে ঝুঁকিপূর্ণ এলাকা থেকে লোকজনকে সরানোর জন্য রাঙামাটি পৌরসভার পক্ষ থেকে মাইকিং ও লিফলেট বিতরণ করা হয়েছে। জেলা প্রশাসনের উদ্যোগে রাঙামাটি শহরের ৯টি ওয়ার্ডে ২৬টি আশ্রয়কেন্দ্র খোলা হলেও এখনো আশ্রয়কেন্দ্রে কেউ আশ্রয় নেয়নি।

রাঙামাটি সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা রিফাত আসমা জানান, ‘পাহাড়ের পাদদেশে ঝুঁকিপূর্ণ বাসিন্দাদের নিরাপদ স্থানে সরানোর জন্য সতর্ক করা হচ্ছে। প্রশাসনের পক্ষ থেকে ২৬টি আশ্রয়কেন্দ্র প্রস্তুত রাখা হয়েছে।’

জেলা প্রশাসন জানিয়েছে, পরিস্থিতির আরও অবনতি হলে দ্রুত উদ্ধার ও ত্রাণ কার্যক্রম চালানো হবে।


Share

রাঙামাটির লংগদু ও বাঘাইছড়ি উপজেলায় টানা বর্ষণ ও পাহাড়ি ঢলের কারণে নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়েছে। এতে লংগদু-দীঘিনালা সড়ক পানিতে তলিয়ে যাওয়ায় যান চলাচল সম্পূর্ণ বন্ধ হয়ে গেছে।

গত চার দিনের টানা বর্ষণে মাইনী নদীর পানি বৃদ্ধি পেয়ে লংগদুর নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়েছে। এতে বেশ কয়েকটি গ্রামের মানুষ পানিবন্দি অবস্থায় পড়েছেন। রাস্তা ডুবে যাওয়ায় নৌকা দিয়ে চলাচল করতে হচ্ছে।

পাহাড়ি ঢলে লংগদুর লেমুছড়ি, ডাঙ্গাবাজারসহ বিভিন্ন এলাকার ফসলি জমি পানিতে তলিয়ে গেছে। একই সঙ্গে বাঘাইছড়ি উপজেলার নিম্নাঞ্চলও প্লাবিত হয়েছে।

এদিকে পাহাড়ের পাদদেশে ঝুঁকিপূর্ণ এলাকা থেকে লোকজনকে সরানোর জন্য রাঙামাটি পৌরসভার পক্ষ থেকে মাইকিং ও লিফলেট বিতরণ করা হয়েছে। জেলা প্রশাসনের উদ্যোগে রাঙামাটি শহরের ৯টি ওয়ার্ডে ২৬টি আশ্রয়কেন্দ্র খোলা হলেও এখনো আশ্রয়কেন্দ্রে কেউ আশ্রয় নেয়নি।

রাঙামাটি সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা রিফাত আসমা জানান, ‘পাহাড়ের পাদদেশে ঝুঁকিপূর্ণ বাসিন্দাদের নিরাপদ স্থানে সরানোর জন্য সতর্ক করা হচ্ছে। প্রশাসনের পক্ষ থেকে ২৬টি আশ্রয়কেন্দ্র প্রস্তুত রাখা হয়েছে।’

জেলা প্রশাসন জানিয়েছে, পরিস্থিতির আরও অবনতি হলে দ্রুত উদ্ধার ও ত্রাণ কার্যক্রম চালানো হবে।


Share