‘এই বাচ্চা কার’ — ইরা মনিকে নিয়ে মায়ের অসহায়তা - Porikroma News
Connect with us

বাংলাদেশ

‘এই বাচ্চা কার’ — ইরা মনিকে নিয়ে মায়ের অসহায়তা

Published

on

‘এই বাচ্চা কার’ — ইরা মনিকে নিয়ে মায়ের অসহায়তা
আলোচিত সেই শিশুটি

কয়েক দিন আগেই ঢাকার আগারগাঁও মেট্রো রেল এলাকায় এক নারী ও তার কোলে থাকা ফুটফুটে শিশুকন্যাকে ঘিরে তোলপাড় শুরু হয় সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। কারণ, ওই নারীর চেহারা ও বেশভূষার সঙ্গে শিশুটির কোনো মিল ছিল না। মাথাভর্তি সোনালি চুল, বাদামি চোখের শিশু ইরা মনিকে দেখে নেটিজেনদের অনেকেই সন্দেহ প্রকাশ করেন।

ছবি তুলে সামাজিক মাধ্যমে পোস্ট করতেই শুরু হয় ব্যাপক আলোচনা। অনেকেই জানতে চান — ‘এই বাচ্চা কার?’

পরে জানা যায়, শিশুটির নাম ইরা মনি। তার মা থাকেন মিরপুর ১১ নম্বরে একটি ছোট্ট ঘরে। বাড়িভাড়া তিন হাজার টাকা। স্বামী বাচ্চা পেটে থাকতেই ছেড়ে চলে যান। সাত মাস বয়সে এক মাস ফিরে এসে আবার চলে যান।

মা জানালেন, “আমি মানুষের বাসাবাড়িতে কাজ করি। কখনো কাজ থাকে, কখনো চলে যায়। বাড়িভাড়া বাকি ছিল। তাই সেদিন ইরা মনিকে নিয়ে বের হয়েছিলাম টাকার ব্যবস্থা করতে। এখন ভয়ে থাকি — কেউ যেন আমার বাচ্চা কেড়ে না নেয়। অনেকেই প্রশ্ন করে এই বাচ্চা কার।”

এ ঘটনার পর বাড়ির মালিক মানবিক কারণে ভাড়া মওকুফ করেছেন। তবে অসহায় এই মায়ের জীবনে এখনও নিরাপত্তাহীনতা আর অভাবের যন্ত্রণা বিদ্যমান।

Share

কয়েক দিন আগেই ঢাকার আগারগাঁও মেট্রো রেল এলাকায় এক নারী ও তার কোলে থাকা ফুটফুটে শিশুকন্যাকে ঘিরে তোলপাড় শুরু হয় সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। কারণ, ওই নারীর চেহারা ও বেশভূষার সঙ্গে শিশুটির কোনো মিল ছিল না। মাথাভর্তি সোনালি চুল, বাদামি চোখের শিশু ইরা মনিকে দেখে নেটিজেনদের অনেকেই সন্দেহ প্রকাশ করেন।

ছবি তুলে সামাজিক মাধ্যমে পোস্ট করতেই শুরু হয় ব্যাপক আলোচনা। অনেকেই জানতে চান — ‘এই বাচ্চা কার?’

পরে জানা যায়, শিশুটির নাম ইরা মনি। তার মা থাকেন মিরপুর ১১ নম্বরে একটি ছোট্ট ঘরে। বাড়িভাড়া তিন হাজার টাকা। স্বামী বাচ্চা পেটে থাকতেই ছেড়ে চলে যান। সাত মাস বয়সে এক মাস ফিরে এসে আবার চলে যান।

মা জানালেন, “আমি মানুষের বাসাবাড়িতে কাজ করি। কখনো কাজ থাকে, কখনো চলে যায়। বাড়িভাড়া বাকি ছিল। তাই সেদিন ইরা মনিকে নিয়ে বের হয়েছিলাম টাকার ব্যবস্থা করতে। এখন ভয়ে থাকি — কেউ যেন আমার বাচ্চা কেড়ে না নেয়। অনেকেই প্রশ্ন করে এই বাচ্চা কার।”

এ ঘটনার পর বাড়ির মালিক মানবিক কারণে ভাড়া মওকুফ করেছেন। তবে অসহায় এই মায়ের জীবনে এখনও নিরাপত্তাহীনতা আর অভাবের যন্ত্রণা বিদ্যমান।

Share