কেশবপুরে সাবেক মেয়রকে ধাওয়া ও মারধর - Porikroma News
Connect with us

রাজনীতি

কেশবপুরে সাবেক মেয়রকে ধাওয়া ও মারধর

Published

on

কেশবপুরে সাবেক মেয়রকে ধাওয়া ও মারধর
যশোর জেলার ম্যাপ

যশোরের কেশবপুর পৌরসভার সাবেক মেয়র ও পৌর আওয়ামী লীগের সভাপতি রফিকুল ইসলামকে বাড়িতে গিয়ে ধাওয়া করে মারধর করেছে স্থানীয় ছাত্র-জনতা। বুধবার বেলা তিনটার দিকে কেশবপুর পৌরসভার ভবানীপুরে এ ঘটনা ঘটে।

পুলিশ ও এলাকাবাসী জানান, স্থানীয় ছাত্র-জনতা তাঁর বাড়ি ঘেরাও করলে রফিকুল ইসলাম ঘরের পেছন দিয়ে পালানোর চেষ্টা করেন। পরে তাঁকে ধাওয়া দিয়ে পাশের একটি বাড়িতে আশ্রয় নিলেও বিক্ষুব্ধ জনতা তাঁকে ধরে মারধর করে। পরে পুলিশ এসে তাঁকে উদ্ধার করে থানায় নেয়।

কেশবপুর থানার ওসি আনোয়ার হোসেন বলেন, রফিকুল ইসলাম সন্ত্রাসী জামাল বাহিনীর গডফাদার হিসেবে পরিচিত ছিলেন। ৭ মে ওই বাহিনীর আস্তানায় বোমা বিস্ফোরণের ঘটনায় করা মামলায় তাঁকে গ্রেপ্তার করা হবে।

এদিকে ছাত্র-জনতা অভিযোগ করে জানায়, আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় থাকার সময় তিনি দাপট দেখিয়ে এলাকাজুড়ে সন্ত্রাসের রাজত্ব চালাতেন। রফিকুলের বিরুদ্ধে দুর্নীতি ও নির্যাতনের বহু অভিযোগ রয়েছে।

রফিকুল ইসলামের ভাই মোহাম্মদ শাহাবুদ্দিন বলেন, ৫০-৬০ জন লোক বাড়িতে হামলা চালিয়ে আসবাব ভাঙচুর করে। পুলিশ আসার সময়ও হামলাকারীরা তাঁকে মারধর করে।

সরকার পতনের পর আত্মগোপনে থাকা রফিকুল ইসলামের বাড়িতে ফেরার খবর পেয়ে স্থানীয়রা এই ঘটনার সূত্রপাত করে বলে জানা গেছে।

Share

যশোরের কেশবপুর পৌরসভার সাবেক মেয়র ও পৌর আওয়ামী লীগের সভাপতি রফিকুল ইসলামকে বাড়িতে গিয়ে ধাওয়া করে মারধর করেছে স্থানীয় ছাত্র-জনতা। বুধবার বেলা তিনটার দিকে কেশবপুর পৌরসভার ভবানীপুরে এ ঘটনা ঘটে।

পুলিশ ও এলাকাবাসী জানান, স্থানীয় ছাত্র-জনতা তাঁর বাড়ি ঘেরাও করলে রফিকুল ইসলাম ঘরের পেছন দিয়ে পালানোর চেষ্টা করেন। পরে তাঁকে ধাওয়া দিয়ে পাশের একটি বাড়িতে আশ্রয় নিলেও বিক্ষুব্ধ জনতা তাঁকে ধরে মারধর করে। পরে পুলিশ এসে তাঁকে উদ্ধার করে থানায় নেয়।

কেশবপুর থানার ওসি আনোয়ার হোসেন বলেন, রফিকুল ইসলাম সন্ত্রাসী জামাল বাহিনীর গডফাদার হিসেবে পরিচিত ছিলেন। ৭ মে ওই বাহিনীর আস্তানায় বোমা বিস্ফোরণের ঘটনায় করা মামলায় তাঁকে গ্রেপ্তার করা হবে।

এদিকে ছাত্র-জনতা অভিযোগ করে জানায়, আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় থাকার সময় তিনি দাপট দেখিয়ে এলাকাজুড়ে সন্ত্রাসের রাজত্ব চালাতেন। রফিকুলের বিরুদ্ধে দুর্নীতি ও নির্যাতনের বহু অভিযোগ রয়েছে।

রফিকুল ইসলামের ভাই মোহাম্মদ শাহাবুদ্দিন বলেন, ৫০-৬০ জন লোক বাড়িতে হামলা চালিয়ে আসবাব ভাঙচুর করে। পুলিশ আসার সময়ও হামলাকারীরা তাঁকে মারধর করে।

সরকার পতনের পর আত্মগোপনে থাকা রফিকুল ইসলামের বাড়িতে ফেরার খবর পেয়ে স্থানীয়রা এই ঘটনার সূত্রপাত করে বলে জানা গেছে।

Share