বন্ধুর প্রতারণায় সাবেক এএসআই এর হৃদরোগ, টাকা ফেরতের আকুতি - Porikroma News
Connect with us

অপরাধ

বন্ধুর প্রতারণায় সাবেক এএসআই এর হৃদরোগ, টাকা ফেরতের আকুতি

Published

on

বন্ধুর প্রতারণায় সাবেক এএসআই এর হৃদরোগ, টাকা ফেরতের আকুতি
সবি সংরক্ষিত

মোস্তাফিজুর রহমান লাকি — বাংলাদেশ পুলিশ বাহিনীর সাবেক এএসআই। ২০১৯ সালের ২৮ ডিসেম্বর স্বেচ্ছায় অবসর নেন তিনি। বাড়ি বাগেরহাটের মোরেলগঞ্জের সন্ন্যাসী বাজার এলাকায়। দীর্ঘদিনের বন্ধু ফাতেমা মমতাজ ক্লিনিকের মালিক মুরাদ তার ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে শেয়ার দেওয়ার লোভ দেখিয়ে ৬ লাখ টাকা হাতিয়ে নেন।

মুরাদ বন্ধুত্বের সুযোগ নিয়ে জানায়, প্রতি মাসে মান্থলি লভ্যাংশের টাকা ক্লিনিক অফিস থেকে বুঝিয়ে দেওয়া হবে। প্রথম বছর ভালো লেনদেন হলেও, পরের দেড় বছর ধরে টাকা দেওয়া বন্ধ করে দেয়। বর্তমানে মোস্তাফিজুর রহমানের কাছে পাওনা দাঁড়িয়েছে ৭ লাখ ৭৪ হাজার টাকা।

গত ১৯ জুন এ নিয়ে দুশ্চিন্তায় হৃদরোগে আক্রান্ত হন মোস্তাফিজ। চিকিৎসার জন্য ঢাকা হৃদরোগ ইন্সটিটিউটে ভর্তি হন। এমন বিপদের সময়ও বন্ধু মুরাদ যোগাযোগ করেনি। বরং ফোন রিসিভ না করে আত্মগোপনে রয়েছেন। এএসআই মোস্তাফিজুর রহমান জানিয়েছেন, টাকা নেওয়ার সময় মুরাদ লিখিত স্ট্যাম্প ডিড, সাক্ষী সাক্ষর, ৬ লাখ টাকার চেক এবং জাতীয় পরিচয়পত্রের কপি দিয়েছিলেন। সব প্রমাণ তার কাছে সংরক্ষিত রয়েছে।

এক সময় আইনি পথে না যাওয়ার কথা ভাবলেও এখন জীবন-মৃত্যুর সন্ধিক্ষণে দাঁড়িয়ে পাওনা টাকা ফেরত চেয়ে বন্ধুবান্ধব ও শুভাকাঙ্ক্ষীদের সহযোগিতা কামনা করেছেন।

মুরাদের মোবাইল নম্বর: 01712039386

Share

মোস্তাফিজুর রহমান লাকি — বাংলাদেশ পুলিশ বাহিনীর সাবেক এএসআই। ২০১৯ সালের ২৮ ডিসেম্বর স্বেচ্ছায় অবসর নেন তিনি। বাড়ি বাগেরহাটের মোরেলগঞ্জের সন্ন্যাসী বাজার এলাকায়। দীর্ঘদিনের বন্ধু ফাতেমা মমতাজ ক্লিনিকের মালিক মুরাদ তার ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে শেয়ার দেওয়ার লোভ দেখিয়ে ৬ লাখ টাকা হাতিয়ে নেন।

মুরাদ বন্ধুত্বের সুযোগ নিয়ে জানায়, প্রতি মাসে মান্থলি লভ্যাংশের টাকা ক্লিনিক অফিস থেকে বুঝিয়ে দেওয়া হবে। প্রথম বছর ভালো লেনদেন হলেও, পরের দেড় বছর ধরে টাকা দেওয়া বন্ধ করে দেয়। বর্তমানে মোস্তাফিজুর রহমানের কাছে পাওনা দাঁড়িয়েছে ৭ লাখ ৭৪ হাজার টাকা।

গত ১৯ জুন এ নিয়ে দুশ্চিন্তায় হৃদরোগে আক্রান্ত হন মোস্তাফিজ। চিকিৎসার জন্য ঢাকা হৃদরোগ ইন্সটিটিউটে ভর্তি হন। এমন বিপদের সময়ও বন্ধু মুরাদ যোগাযোগ করেনি। বরং ফোন রিসিভ না করে আত্মগোপনে রয়েছেন। এএসআই মোস্তাফিজুর রহমান জানিয়েছেন, টাকা নেওয়ার সময় মুরাদ লিখিত স্ট্যাম্প ডিড, সাক্ষী সাক্ষর, ৬ লাখ টাকার চেক এবং জাতীয় পরিচয়পত্রের কপি দিয়েছিলেন। সব প্রমাণ তার কাছে সংরক্ষিত রয়েছে।

এক সময় আইনি পথে না যাওয়ার কথা ভাবলেও এখন জীবন-মৃত্যুর সন্ধিক্ষণে দাঁড়িয়ে পাওনা টাকা ফেরত চেয়ে বন্ধুবান্ধব ও শুভাকাঙ্ক্ষীদের সহযোগিতা কামনা করেছেন।

মুরাদের মোবাইল নম্বর: 01712039386

Share