বিমানবন্দরে উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদের ব্যাগে গুলি, গণমাধ্যমে নিশ্চুপতা - Porikroma News
Connect with us

অপরাধ

বিমানবন্দরে উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদের ব্যাগে গুলি, গণমাধ্যমে নিশ্চুপতা

Published

on

বিমানবন্দরে উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদের ব্যাগে গুলি, গণমাধ্যমে নিশ্চুপতা

হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে নিরাপত্তা তল্লাশির সময় উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়ার ব্যাগ থেকে একটি আগ্নেয়াস্ত্রের গুলিসহ ম্যাগাজিন উদ্ধার করা হয়েছে। যদিও তাঁর ব্যাগে কোনো অস্ত্র পাওয়া যায়নি। প্রশ্ন উঠেছে — একজন উপদেষ্টার ব্যাগে কেন থাকবে আগ্নেয়াস্ত্রের ম্যাগাজিন?

আসিফ মাহমুদ, যিনি ছাত্র প্রতিনিধি হিসেবে দেশের ক্যাবিনেটে স্থান পেয়েছেন, তাঁর কি অস্ত্র রাখার অনুমতি বা লাইসেন্স রয়েছে? তার জন্য সরকারের নিজস্ব নিরাপত্তা প্রটোকল থাকা সত্ত্বেও ব্যক্তিগতভাবে আগ্নেয়াস্ত্রের ম্যাগাজিন বহনের প্রয়োজন কেন?

আরো উদ্বেগজনক বিষয় হলো, ভিআইপি গেইটের প্রথম নিরাপত্তা চেকিংয়ে ম্যাগাজিনটি শনাক্ত হয়নি। বিমানে বোর্ডিংয়ের আগের চূড়ান্ত তল্লাশিতে এটি ধরা পড়ে। পরে গুলিসহ ম্যাগাজিনটি আসিফের ব্যক্তিগত কর্মকর্তার কাছে হস্তান্তর করা হয়।

এ ঘটনা নিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে তোলপাড় চললেও বেশিরভাগ গণমাধ্যমের প্রকাশিত সংবাদের লিংক হঠাৎ করেই অদৃশ্য হয়ে গেছে। প্রশ্ন উঠছে — বাংলাদেশ ২.০ তে গণমাধ্যমের স্বাধীনতা কোথায় গেলো?

ঘটনার পর আসিফ মাহমুদকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে কিনা, বা তাঁর অস্ত্রের বৈধ লাইসেন্স আছে কিনা — সে সম্পর্কেও কোনো স্পষ্ট বক্তব্য পাওয়া যায়নি।

ঘটনার পূর্ণ তদন্ত ও গণমাধ্যমের স্বাধীনতা রক্ষার দাবি উঠেছে নাগরিক মহলে।

Share

হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে নিরাপত্তা তল্লাশির সময় উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়ার ব্যাগ থেকে একটি আগ্নেয়াস্ত্রের গুলিসহ ম্যাগাজিন উদ্ধার করা হয়েছে। যদিও তাঁর ব্যাগে কোনো অস্ত্র পাওয়া যায়নি। প্রশ্ন উঠেছে — একজন উপদেষ্টার ব্যাগে কেন থাকবে আগ্নেয়াস্ত্রের ম্যাগাজিন?

আসিফ মাহমুদ, যিনি ছাত্র প্রতিনিধি হিসেবে দেশের ক্যাবিনেটে স্থান পেয়েছেন, তাঁর কি অস্ত্র রাখার অনুমতি বা লাইসেন্স রয়েছে? তার জন্য সরকারের নিজস্ব নিরাপত্তা প্রটোকল থাকা সত্ত্বেও ব্যক্তিগতভাবে আগ্নেয়াস্ত্রের ম্যাগাজিন বহনের প্রয়োজন কেন?

আরো উদ্বেগজনক বিষয় হলো, ভিআইপি গেইটের প্রথম নিরাপত্তা চেকিংয়ে ম্যাগাজিনটি শনাক্ত হয়নি। বিমানে বোর্ডিংয়ের আগের চূড়ান্ত তল্লাশিতে এটি ধরা পড়ে। পরে গুলিসহ ম্যাগাজিনটি আসিফের ব্যক্তিগত কর্মকর্তার কাছে হস্তান্তর করা হয়।

এ ঘটনা নিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে তোলপাড় চললেও বেশিরভাগ গণমাধ্যমের প্রকাশিত সংবাদের লিংক হঠাৎ করেই অদৃশ্য হয়ে গেছে। প্রশ্ন উঠছে — বাংলাদেশ ২.০ তে গণমাধ্যমের স্বাধীনতা কোথায় গেলো?

ঘটনার পর আসিফ মাহমুদকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে কিনা, বা তাঁর অস্ত্রের বৈধ লাইসেন্স আছে কিনা — সে সম্পর্কেও কোনো স্পষ্ট বক্তব্য পাওয়া যায়নি।

ঘটনার পূর্ণ তদন্ত ও গণমাধ্যমের স্বাধীনতা রক্ষার দাবি উঠেছে নাগরিক মহলে।

Share