Connect with us

অপরাধ

সিরাজগঞ্জে তিন মাসের শিশুকে পানিতে ফেলে হত্যার অভিযোগে গ্রেপ্তার মা

Published

on

সিরাজগঞ্জের বেলকুচিতে তিন মাস বয়সী এক শিশুকে পুকুরের পানিতে ফেলে হত্যার অভিযোগ উঠেছে শিশুটির নিজের মায়ের বিরুদ্ধে। অভিযুক্ত মানসিক ভারসাম্যহীন মা মনিজা খাতুনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। সোমবার (১৯ মে) সকালে তার দেয়া তথ্যের ভিত্তিতে পৌর এলাকার একটি ফিলিং স্টেশনের পাশের পুকুর থেকে শিশুর মরদেহ উদ্ধার করা হয়।

নিহত শিশুর স্বজনরা জানান, দেড় বছর আগে উপজেলার তামাই কলিয়াপাড়ার ইসহাক আলীর সঙ্গে মনিজা খাতুনের বিয়ে হয়। সন্তান প্রসবের জন্য চার মাস আগে তিনি বাবার বাড়ি, সুবর্ণাসাড়া গ্রামে চলে যান এবং সন্তান জন্মের পর সেখানেই থাকছিলেন। এই সময়ের মধ্যে মাথায় আঘাতপ্রাপ্ত হয়ে তিনি মানসিকভাবে অসুস্থ হয়ে পড়েন। ধারণা করা হচ্ছে, মানসিক ভারসাম্যহীনতার কারণেই তিনি এমন মর্মান্তিক কাজ করেছেন।

বেলকুচি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জাকেরিয়া হোসেন জানান, রোববার (১৮ মে) রাত থেকে মা ও শিশুকে খুঁজে পাচ্ছিল না পরিবার। সোমবার সকালে পৌর এলাকায় মাইকিং করা হয়। এরপর স্থানীয় একটি ফিলিং স্টেশনের কাছে মনিজাকে পাওয়া গেলে, তার দেয়া তথ্যমতে পাশের একটি পুকুর থেকে শিশুটির মরদেহ উদ্ধার করা হয়।

শিশুর মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য শহীদ এম. মনসুর আলী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। শিশুটির বাবা ইসহাক আলী থানায় হত্যা মামলা করেছেন। পুলিশের ধারণা, গ্রেপ্তার মনিজা খাতুন মানসিকভাবে ভারসাম্যহীন ছিলেন।

Share

সিরাজগঞ্জের বেলকুচিতে তিন মাস বয়সী এক শিশুকে পুকুরের পানিতে ফেলে হত্যার অভিযোগ উঠেছে শিশুটির নিজের মায়ের বিরুদ্ধে। অভিযুক্ত মানসিক ভারসাম্যহীন মা মনিজা খাতুনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। সোমবার (১৯ মে) সকালে তার দেয়া তথ্যের ভিত্তিতে পৌর এলাকার একটি ফিলিং স্টেশনের পাশের পুকুর থেকে শিশুর মরদেহ উদ্ধার করা হয়।

নিহত শিশুর স্বজনরা জানান, দেড় বছর আগে উপজেলার তামাই কলিয়াপাড়ার ইসহাক আলীর সঙ্গে মনিজা খাতুনের বিয়ে হয়। সন্তান প্রসবের জন্য চার মাস আগে তিনি বাবার বাড়ি, সুবর্ণাসাড়া গ্রামে চলে যান এবং সন্তান জন্মের পর সেখানেই থাকছিলেন। এই সময়ের মধ্যে মাথায় আঘাতপ্রাপ্ত হয়ে তিনি মানসিকভাবে অসুস্থ হয়ে পড়েন। ধারণা করা হচ্ছে, মানসিক ভারসাম্যহীনতার কারণেই তিনি এমন মর্মান্তিক কাজ করেছেন।

বেলকুচি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জাকেরিয়া হোসেন জানান, রোববার (১৮ মে) রাত থেকে মা ও শিশুকে খুঁজে পাচ্ছিল না পরিবার। সোমবার সকালে পৌর এলাকায় মাইকিং করা হয়। এরপর স্থানীয় একটি ফিলিং স্টেশনের কাছে মনিজাকে পাওয়া গেলে, তার দেয়া তথ্যমতে পাশের একটি পুকুর থেকে শিশুটির মরদেহ উদ্ধার করা হয়।

শিশুর মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য শহীদ এম. মনসুর আলী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। শিশুটির বাবা ইসহাক আলী থানায় হত্যা মামলা করেছেন। পুলিশের ধারণা, গ্রেপ্তার মনিজা খাতুন মানসিকভাবে ভারসাম্যহীন ছিলেন।

Share