Connect with us

বাংলাদেশ

‘আমার মা মারা গেছে, কাল মেজবান, আমাকে এখন ধইরেন না ভাই’

Published

on

পুলিশ দেখেই দৌড় দিয়েছিলেন ইউপি সদস্য আবু বক্কর ছিদ্দিক ওরফে বাবুল (৪২)। গ্রেপ্তার এড়াতে সামনে পুকুর দেখে সেখানেই ঝাঁপ দেন তিনি। এরপর পুকুরে থাকা অবস্থায় পুলিশকে হাতজোড় করে বলেন, ‘দুই দিন আগে আমার মা মারা গেছে, কাল মেজবান আছে, আমাকে এখন ধরেন না ভাই।’ কিন্তু পুলিশ তার কথা শোনেনি। স্থানীয়দের সহযোগিতায় পুকুর থেকে উঠিয়ে তাকে গ্রেপ্তার করে থানায় নেওয়া হয়।

আজ সোমবার দুপুরে কক্সবাজার সদর উপজেলার খুরুশকুল ইউনিয়নের তেতৈয়া এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।

অভিযানে অংশ নেওয়া কক্সবাজার সদর মডেল থানার উপপরিদর্শক (এসআই) নূর মোহাম্মদ বলেন, ‘গ্রেপ্তার হওয়া আবু বক্কর সিদ্দিক বাবুল খুরুশকুল ইউনিয়নের ১ নম্বর ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য এবং স্থানীয় মৃত আমির হামজার ছেলে। তিনি নারী ও শিশু নির্যাতনের একটি মামলায় দীর্ঘদিন ধরে পলাতক ছিলেন।’

জানা গেছে, আজ দুপুরে পুলিশ আসার খবর পেয়ে বাবুল একটি পুকুরে ঝাঁপ দিয়ে পালানোর চেষ্টা করেন। কিন্তু তিনি সফল হননি। স্থানীয়দের সহযোগিতায় পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে। ঘটনাটির ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হয়।

কক্সবাজার সদর মডেল থানার ওসি মো. ইলিয়াস খান বলেন, গ্রেপ্তারের পর তাকে থানায় আনা হয়। তিনি থানা-পুলিশের হেফাজতে আছেন। আগামীকাল সকালে তাকে কক্সবাজার সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে নেওয়া হবে।

Share

পুলিশ দেখেই দৌড় দিয়েছিলেন ইউপি সদস্য আবু বক্কর ছিদ্দিক ওরফে বাবুল (৪২)। গ্রেপ্তার এড়াতে সামনে পুকুর দেখে সেখানেই ঝাঁপ দেন তিনি। এরপর পুকুরে থাকা অবস্থায় পুলিশকে হাতজোড় করে বলেন, ‘দুই দিন আগে আমার মা মারা গেছে, কাল মেজবান আছে, আমাকে এখন ধরেন না ভাই।’ কিন্তু পুলিশ তার কথা শোনেনি। স্থানীয়দের সহযোগিতায় পুকুর থেকে উঠিয়ে তাকে গ্রেপ্তার করে থানায় নেওয়া হয়।

আজ সোমবার দুপুরে কক্সবাজার সদর উপজেলার খুরুশকুল ইউনিয়নের তেতৈয়া এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।

অভিযানে অংশ নেওয়া কক্সবাজার সদর মডেল থানার উপপরিদর্শক (এসআই) নূর মোহাম্মদ বলেন, ‘গ্রেপ্তার হওয়া আবু বক্কর সিদ্দিক বাবুল খুরুশকুল ইউনিয়নের ১ নম্বর ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য এবং স্থানীয় মৃত আমির হামজার ছেলে। তিনি নারী ও শিশু নির্যাতনের একটি মামলায় দীর্ঘদিন ধরে পলাতক ছিলেন।’

জানা গেছে, আজ দুপুরে পুলিশ আসার খবর পেয়ে বাবুল একটি পুকুরে ঝাঁপ দিয়ে পালানোর চেষ্টা করেন। কিন্তু তিনি সফল হননি। স্থানীয়দের সহযোগিতায় পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে। ঘটনাটির ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হয়।

কক্সবাজার সদর মডেল থানার ওসি মো. ইলিয়াস খান বলেন, গ্রেপ্তারের পর তাকে থানায় আনা হয়। তিনি থানা-পুলিশের হেফাজতে আছেন। আগামীকাল সকালে তাকে কক্সবাজার সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে নেওয়া হবে।

Share