Connect with us

আন্তর্জাতিক

এবার পাকিস্তানের লাহোরে ভারতের হামলা, সামরিক স্থাপনায় বিস্ফোরণ

Published

on

সংগৃহীত ছবি

কাশ্মীর পরিস্থিতি ঘিরে চরম উত্তেজনার মধ্যেই এবার পাকিস্তানের লাহোরে বিমান হামলা চালিয়েছে ভারত। আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমগুলো বলছে, ভারতের এই হামলার লক্ষ্য ছিল একটি সামরিক বিমান প্রতিরক্ষা স্থাপনা, যা সফলভাবে ধ্বংস করা হয়েছে।

ভারতীয় প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, এই অভিযানে HAROP (Loitering Munition) ড্রোন ব্যবহার করা হয়েছে, যেগুলো নির্দিষ্ট লক্ষ্যে আঘাত হেনে নিজেই বিস্ফোরিত হয়। এই হামলা মূলত ২২ এপ্রিল কাশ্মীরের পাহালগামে পর্যটকদের ওপর সন্ত্রাসী হামলার জবাবে চালানো হয়েছে।

পাকিস্তান সেনাবাহিনী দাবি করেছে, তারা ২৫টি ভারতীয় ড্রোন গুলি করে ভূপাতিত করেছে, যার মধ্যে কিছু লাহোর ও করাচির পার্শ্ববর্তী এলাকায় বিধ্বস্ত হয়েছে। পাকিস্তানের সরকারি এক বিবৃতিতে এই হামলাকে “আঞ্চলিক শান্তির জন্য হুমকি” বলে অভিহিত করা হয়েছে।

এর আগে পাকিস্তান জম্মু অঞ্চলে ড্রোন হামলা চালানোর পর, ভারতের এস-৪০০ ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা তা প্রতিহত করে। পাল্টাপাল্টি হামলার এই পরিস্থিতিতে উভয় দেশের মধ্যে সরাসরি সংঘাতের আশঙ্কা আরও বাড়ছে।

আন্তর্জাতিক বিশ্লেষকরা আশঙ্কা করছেন, পারমাণবিক অস্ত্রধারী দুই দেশের এই উত্তেজনা যদি দ্রুত নিয়ন্ত্রণে না আনা যায়, তাহলে তা দক্ষিণ এশিয়ার নিরাপত্তা পরিস্থিতিকে মারাত্মক ঝুঁকিতে ফেলতে পারে ।

Share

কাশ্মীর পরিস্থিতি ঘিরে চরম উত্তেজনার মধ্যেই এবার পাকিস্তানের লাহোরে বিমান হামলা চালিয়েছে ভারত। আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমগুলো বলছে, ভারতের এই হামলার লক্ষ্য ছিল একটি সামরিক বিমান প্রতিরক্ষা স্থাপনা, যা সফলভাবে ধ্বংস করা হয়েছে।

ভারতীয় প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, এই অভিযানে HAROP (Loitering Munition) ড্রোন ব্যবহার করা হয়েছে, যেগুলো নির্দিষ্ট লক্ষ্যে আঘাত হেনে নিজেই বিস্ফোরিত হয়। এই হামলা মূলত ২২ এপ্রিল কাশ্মীরের পাহালগামে পর্যটকদের ওপর সন্ত্রাসী হামলার জবাবে চালানো হয়েছে।

পাকিস্তান সেনাবাহিনী দাবি করেছে, তারা ২৫টি ভারতীয় ড্রোন গুলি করে ভূপাতিত করেছে, যার মধ্যে কিছু লাহোর ও করাচির পার্শ্ববর্তী এলাকায় বিধ্বস্ত হয়েছে। পাকিস্তানের সরকারি এক বিবৃতিতে এই হামলাকে “আঞ্চলিক শান্তির জন্য হুমকি” বলে অভিহিত করা হয়েছে।

এর আগে পাকিস্তান জম্মু অঞ্চলে ড্রোন হামলা চালানোর পর, ভারতের এস-৪০০ ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা তা প্রতিহত করে। পাল্টাপাল্টি হামলার এই পরিস্থিতিতে উভয় দেশের মধ্যে সরাসরি সংঘাতের আশঙ্কা আরও বাড়ছে।

আন্তর্জাতিক বিশ্লেষকরা আশঙ্কা করছেন, পারমাণবিক অস্ত্রধারী দুই দেশের এই উত্তেজনা যদি দ্রুত নিয়ন্ত্রণে না আনা যায়, তাহলে তা দক্ষিণ এশিয়ার নিরাপত্তা পরিস্থিতিকে মারাত্মক ঝুঁকিতে ফেলতে পারে ।

Share