মাউশি চেয়ারম্যানসহ ৭ জনের বিরুদ্ধে মামলা - Porikroma News
Connect with us

শিক্ষা

মাউশি চেয়ারম্যানসহ ৭ জনের বিরুদ্ধে মামলা

Published

on

মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তরের (মাউশি) লোগো। ছবি : সংগৃহীত

মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক (মাউশি) অধিদপ্তরের চেয়ারম্যানসহ মোট ৭ জনের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করা হয়েছে। ঢাকার কেরানীগঞ্জের আগানগরে শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান উচ্চ বিদ্যালয়ের সাবেক শিক্ষক নাসির উদ্দিন বাদী হয়ে এ মামলা দায়ের করেন।

মঙ্গলবার (১৯ আগস্ট) ঢাকার কেরানীগঞ্জ সহকারী জজ দেবী রাণী রায়ের আদালতে মামলা দায়ের করা হয়। আগামী ২৬ আগস্ট মোকদ্দমার গ্রহণযোগ্যতার বিষয়ে শুনানির দিন ধার্য করেছেন আদালত।

মামলার বিবাদীদের মধ্যে রয়েছেন স্কুলের সাবেক সভাপতি জাকির আহমেদ, প্রধান শিক্ষক তোফাজ্জল হোসেন, তার স্ত্রী শিক্ষিকা রাসিদা আক্তার, উপ-আঞ্চলিক শিক্ষা কর্মকর্তা, ঢাকার জেলা শিক্ষা কর্মকর্তা এবং কেরানীগঞ্জ উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা।

মোকদ্দমার বিবরণী অনুযায়ী, ২০০৫ সালে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে সহকারী শিক্ষক পদে নাসির উদ্দিন নিয়োগ পান এবং ২০১১ সাল পর্যন্ত চাকরি করেন। পরে তাকে হুমকি দিয়ে অবৈধভাবে বিদ্যালয় থেকে অপসারণ করা হয়। পরবর্তীতে রাসিদা আক্তারকে একই পদে নিয়োগ দেখিয়ে এমপিওভুক্ত করা হয়, যা বাদীর দাবি অনুযায়ী জালিয়াতি ও বেআইনি।

বাদী অভিযোগ করেছেন, এ ধরনের অবৈধ কর্মকাণ্ডে তিনি গুরুতরভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন।

Share

মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক (মাউশি) অধিদপ্তরের চেয়ারম্যানসহ মোট ৭ জনের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করা হয়েছে। ঢাকার কেরানীগঞ্জের আগানগরে শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান উচ্চ বিদ্যালয়ের সাবেক শিক্ষক নাসির উদ্দিন বাদী হয়ে এ মামলা দায়ের করেন।

মঙ্গলবার (১৯ আগস্ট) ঢাকার কেরানীগঞ্জ সহকারী জজ দেবী রাণী রায়ের আদালতে মামলা দায়ের করা হয়। আগামী ২৬ আগস্ট মোকদ্দমার গ্রহণযোগ্যতার বিষয়ে শুনানির দিন ধার্য করেছেন আদালত।

মামলার বিবাদীদের মধ্যে রয়েছেন স্কুলের সাবেক সভাপতি জাকির আহমেদ, প্রধান শিক্ষক তোফাজ্জল হোসেন, তার স্ত্রী শিক্ষিকা রাসিদা আক্তার, উপ-আঞ্চলিক শিক্ষা কর্মকর্তা, ঢাকার জেলা শিক্ষা কর্মকর্তা এবং কেরানীগঞ্জ উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা।

মোকদ্দমার বিবরণী অনুযায়ী, ২০০৫ সালে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে সহকারী শিক্ষক পদে নাসির উদ্দিন নিয়োগ পান এবং ২০১১ সাল পর্যন্ত চাকরি করেন। পরে তাকে হুমকি দিয়ে অবৈধভাবে বিদ্যালয় থেকে অপসারণ করা হয়। পরবর্তীতে রাসিদা আক্তারকে একই পদে নিয়োগ দেখিয়ে এমপিওভুক্ত করা হয়, যা বাদীর দাবি অনুযায়ী জালিয়াতি ও বেআইনি।

বাদী অভিযোগ করেছেন, এ ধরনের অবৈধ কর্মকাণ্ডে তিনি গুরুতরভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন।

Share