পশুর নদে লাইটারের ধাক্কায় ডুবল ফ্লাইঅ্যাশবোঝাই কার্গো - Porikroma News
Connect with us

বাংলাদেশ

পশুর নদে লাইটারের ধাক্কায় ডুবল ফ্লাইঅ্যাশবোঝাই কার্গো

Published

on

পশুর নদে লাইটারের ধাক্কায় ডুবল ফ্লাইঅ্যাশবোঝাই কার্গো
ছবি: প্রথম আলো

বাগেরহাটের মোংলা সমুদ্রবন্দরের পশুর নদে লাইটার জাহাজের ধাক্কায় ফ্লাইঅ্যাশবোঝাই একটি কার্গো জাহাজ ডুবে গেছে। শুক্রবার সকালে মোংলা ও পশুর নদীর ত্রিমোহনা সংলগ্ন চরে এ দুর্ঘটনা ঘটে। তবে এ ঘটনায় কেউ হতাহত হননি।

৯১৪ টন ফ্লাইঅ্যাশ নিয়ে নারায়ণগঞ্জের সিমেন্ট ফ্যাক্টরিতে যাচ্ছিল এমভি মিজান-১ নামের কার্গো জাহাজটি। যাত্রাবিরতিকালে এমভি কে আলম গুলশান-২ নামের একটি লাইটার জাহাজ ধাক্কা দিলে কার্গোটি ডুবে যায়। জাহাজের ১০ জন স্টাফ সাঁতরে তীরে উঠতে সক্ষম হন।

মোংলা বন্দর কর্তৃপক্ষ জানায়, দুর্ঘটনাটি বন্দরের পশুর চ্যানেলের বাইরে হওয়ায় নৌযান চলাচলে কোনো প্রভাব পড়বে না। তবে পরিবেশবিদরা বলছেন, ফ্লাইঅ্যাশ পানিতে মিশে জলজ প্রাণী ও সুন্দরবনের জীববৈচিত্র্যের মারাত্মক ক্ষতি করতে পারে।

ওয়াটারকিপার নূর আলম এবং খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিবেশবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক আবদুল্লাহ হারুন চৌধুরী জানিয়েছেন, ফ্লাইঅ্যাশের মধ্যে থাকা বিভিন্ন ক্ষতিকর কেমিক্যাল পানির গুণাগুণ নষ্ট করবে এবং মাছের প্রজনন মৌসুমে ডিম ও রেণুতে ক্ষতির সম্ভাবনা বাড়াবে।

দূষণ দীর্ঘমেয়াদে নদী-মাটি এবং উদ্ভিদকেও ক্ষতিগ্রস্ত করবে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।

Share

বাগেরহাটের মোংলা সমুদ্রবন্দরের পশুর নদে লাইটার জাহাজের ধাক্কায় ফ্লাইঅ্যাশবোঝাই একটি কার্গো জাহাজ ডুবে গেছে। শুক্রবার সকালে মোংলা ও পশুর নদীর ত্রিমোহনা সংলগ্ন চরে এ দুর্ঘটনা ঘটে। তবে এ ঘটনায় কেউ হতাহত হননি।

৯১৪ টন ফ্লাইঅ্যাশ নিয়ে নারায়ণগঞ্জের সিমেন্ট ফ্যাক্টরিতে যাচ্ছিল এমভি মিজান-১ নামের কার্গো জাহাজটি। যাত্রাবিরতিকালে এমভি কে আলম গুলশান-২ নামের একটি লাইটার জাহাজ ধাক্কা দিলে কার্গোটি ডুবে যায়। জাহাজের ১০ জন স্টাফ সাঁতরে তীরে উঠতে সক্ষম হন।

মোংলা বন্দর কর্তৃপক্ষ জানায়, দুর্ঘটনাটি বন্দরের পশুর চ্যানেলের বাইরে হওয়ায় নৌযান চলাচলে কোনো প্রভাব পড়বে না। তবে পরিবেশবিদরা বলছেন, ফ্লাইঅ্যাশ পানিতে মিশে জলজ প্রাণী ও সুন্দরবনের জীববৈচিত্র্যের মারাত্মক ক্ষতি করতে পারে।

ওয়াটারকিপার নূর আলম এবং খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিবেশবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক আবদুল্লাহ হারুন চৌধুরী জানিয়েছেন, ফ্লাইঅ্যাশের মধ্যে থাকা বিভিন্ন ক্ষতিকর কেমিক্যাল পানির গুণাগুণ নষ্ট করবে এবং মাছের প্রজনন মৌসুমে ডিম ও রেণুতে ক্ষতির সম্ভাবনা বাড়াবে।

দূষণ দীর্ঘমেয়াদে নদী-মাটি এবং উদ্ভিদকেও ক্ষতিগ্রস্ত করবে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।

Share