Connect with us

অপরাধ

২১ লাখ টাকার ইয়াবাসহ এক মাদককারবারিকে গ্রেপ্তার

Published

on

গ্রেপ্তার মাদককারবারি মো. রবিউল ইসলাম। সংগৃহীত ছবি

সাভারের পৌরসভার অমরপুর এলাকা থেকে ৭ হাজার পিস ইয়াবাসহ এক মাদককারবারিকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। উদ্ধারকৃত ইয়াবার আনুমানিক মূল্য প্রায় ২১ লাখ টাকা। অভিযানে পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে একজন মাদককারবারি পালিয়ে যায়।

শনিবার (৩ মে) দুপুরে পৌরসভার অমরপুর এলাকা থেকে অভিযান চালিয়ে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।

গ্রেপ্তার মো. রবিউল ইসলাম (২০) সাভার পৌরসভার পোড়াবাড়ির ছোট ওমরপুর এলাকার মৃত আমজাহার মণ্ডলের ছেলে। অন্যদিকে পলাতক আসামি মো. রুস্তম আলী রুস্তম (৩৭) একই এলাকার মো. মকবুল হোসেনের ছেলে।

থানা সূত্রে জানা গেছে, সাভার মডেল থানার এসআই মো. জাকির আল আহসান ও এসআই ইমরান হোসেন মাদকবিরোধী অভিযান ও ওয়ারেন্ট তামিলের দায়িত্বে ছিলেন। এ সময় গোপন সংবাদের ভিত্তিতে জানতে পারেন, রুস্তমের বাড়িতে ইয়াবা বিক্রির উদ্দেশ্যে দুইজন মাদক ব্যবসায়ী অবস্থান করছে। তাৎক্ষণিকভাবে পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) মো. আশিক ইকবালের নেতৃত্বে একটি টিম ঘটনাস্থলে গিয়ে রুস্তমের বাড়ির উঠানে দুই মাদক ব্যবসায়ীকে দেখতে পায়। পুলিশি উপস্থিতি টের পেয়ে তারা পালানোর চেষ্টা করলে রবিউলকে আটক করা হয়। অপর আসামি রুস্তম আলী একটি প্লাস্টিকের কৌটা ফেলে পালিয়ে যায়।

রবিউলের কাছ থেকে একটি শপিং ব্যাগে থাকা ১৮টি প্যাকেটে রাখা ইয়াবা ট্যাবলেট এবং রুস্তমের ফেলে যাওয়া ব্যাগ থেকে ১৭টি প্যাকেটে থাকা ইয়াবা উদ্ধার করা হয়। সব মিলিয়ে ৭ হাজার পিস ইয়াবা জব্দ করা হয়েছে।

প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে রবিউল জানান, সে দেশের বিভিন্ন অঞ্চল থেকে ইয়াবা সংগ্রহ করে ঢাকার বিভিন্ন থানায় বিক্রি করত। এ ঘটনায় রবিউল ও রুস্তমকে আসামি করে সাভার মডেল থানায় একটি মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে মামলা করা হয়েছে।

পুলিশ জানায়, পলাতক রুস্তম আলীর বিরুদ্ধে সাভারসহ বিভিন্ন থানায় মাদক আইনে সাতটি মামলা রয়েছে।

সাভার মডেল থানার ওসি মোহাম্মদ জুয়েল মিঞা কালবেলাকে বলেন, আসামিকে মাদক মামলা দিয়ে দুই দিনের রিমান্ড চেয়ে আদালতে পাঠানো হয়েছিল। আদালত ২ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছে। আসামিকে জিজ্ঞাসাবাদ করে তার সঙ্গে আরও কেউ জড়িত রয়েছে কি না সেসব বিষয়ে তথ্য নেওয়ার চেষ্টা চলছে।

Share

সাভারের পৌরসভার অমরপুর এলাকা থেকে ৭ হাজার পিস ইয়াবাসহ এক মাদককারবারিকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। উদ্ধারকৃত ইয়াবার আনুমানিক মূল্য প্রায় ২১ লাখ টাকা। অভিযানে পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে একজন মাদককারবারি পালিয়ে যায়।

শনিবার (৩ মে) দুপুরে পৌরসভার অমরপুর এলাকা থেকে অভিযান চালিয়ে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।

গ্রেপ্তার মো. রবিউল ইসলাম (২০) সাভার পৌরসভার পোড়াবাড়ির ছোট ওমরপুর এলাকার মৃত আমজাহার মণ্ডলের ছেলে। অন্যদিকে পলাতক আসামি মো. রুস্তম আলী রুস্তম (৩৭) একই এলাকার মো. মকবুল হোসেনের ছেলে।

থানা সূত্রে জানা গেছে, সাভার মডেল থানার এসআই মো. জাকির আল আহসান ও এসআই ইমরান হোসেন মাদকবিরোধী অভিযান ও ওয়ারেন্ট তামিলের দায়িত্বে ছিলেন। এ সময় গোপন সংবাদের ভিত্তিতে জানতে পারেন, রুস্তমের বাড়িতে ইয়াবা বিক্রির উদ্দেশ্যে দুইজন মাদক ব্যবসায়ী অবস্থান করছে। তাৎক্ষণিকভাবে পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) মো. আশিক ইকবালের নেতৃত্বে একটি টিম ঘটনাস্থলে গিয়ে রুস্তমের বাড়ির উঠানে দুই মাদক ব্যবসায়ীকে দেখতে পায়। পুলিশি উপস্থিতি টের পেয়ে তারা পালানোর চেষ্টা করলে রবিউলকে আটক করা হয়। অপর আসামি রুস্তম আলী একটি প্লাস্টিকের কৌটা ফেলে পালিয়ে যায়।

নওগাঁ আ.লীগ অফিস থেকে যুবকের মরদেহ উদ্ধার

রবিউলের কাছ থেকে একটি শপিং ব্যাগে থাকা ১৮টি প্যাকেটে রাখা ইয়াবা ট্যাবলেট এবং রুস্তমের ফেলে যাওয়া ব্যাগ থেকে ১৭টি প্যাকেটে থাকা ইয়াবা উদ্ধার করা হয়। সব মিলিয়ে ৭ হাজার পিস ইয়াবা জব্দ করা হয়েছে।

প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে রবিউল জানান, সে দেশের বিভিন্ন অঞ্চল থেকে ইয়াবা সংগ্রহ করে ঢাকার বিভিন্ন থানায় বিক্রি করত। এ ঘটনায় রবিউল ও রুস্তমকে আসামি করে সাভার মডেল থানায় একটি মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে মামলা করা হয়েছে।

পুলিশ জানায়, পলাতক রুস্তম আলীর বিরুদ্ধে সাভারসহ বিভিন্ন থানায় মাদক আইনে সাতটি মামলা রয়েছে।

সাভার মডেল থানার ওসি মোহাম্মদ জুয়েল মিঞা কালবেলাকে বলেন, আসামিকে মাদক মামলা দিয়ে দুই দিনের রিমান্ড চেয়ে আদালতে পাঠানো হয়েছিল। আদালত ২ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছে। আসামিকে জিজ্ঞাসাবাদ করে তার সঙ্গে আরও কেউ জড়িত রয়েছে কি না সেসব বিষয়ে তথ্য নেওয়ার চেষ্টা চলছে।

Share