চাঁদপুরে স্কুলছাত্রীকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, গ্রেপ্তার ৩ - Porikroma News
Connect with us

অপরাধ

চাঁদপুরে স্কুলছাত্রীকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, গ্রেপ্তার ৩

Published

on

গ্রেপ্তার তিন যুবক। ছবি : পরিক্রমা

চাঁদপুরের মতলব উত্তর উপজেলার ছেংগারচর পৌরসভায় সপ্তম শ্রেণির এক ছাত্রীকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণের অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় তিন যুবককে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।

সোমবার (৫ মে) রাতে অভিযান চালিয়ে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তার তিন যুবক হলেন- সাফায়েত (১৮), লামিম (১৮) ও রাব্বি (১৯)।

স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, রোববার (৪ মে) রাত ৯টার সময় পারিবারিক বিষয় নিয়ে তার মায়ের সঙ্গে কথাকাটাকাটি হয় স্কুলছাত্রীর। একপর্যায়ে রাগ করে বাড়ির পেছনে চলে যায় সে। পূর্ব থেকে অবস্থান নেওয়া তিন যুবক তাকে জোরপূর্বক একটি পরিত্যক্ত বসতঘরে নিয়ে যায়। সেখানে সারারাত তারা স্কুলছাত্রীকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ করে।

আরও জানা গেছে, পরদিন ফজরের নামাজের সময় ভিকটিমকে বাড়ির কাছে রেখে পালিয়ে যায় অভিযুক্তরা। পরে ভিকটিমের চাচা কবির তাকে উদ্ধার করে বাড়িতে নিয়ে আসেন। ঘটনাটি জানাজানি হলে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে ভিকটিমকে থানায় নিয়ে আসে এবং তার মৌখিক জবানবন্দির ভিত্তিতে অভিযান চালিয়ে তিন আসামিকে গ্রেপ্তার করে।

মতলব উত্তর থানার ওসি মো. রবিউল হক বলেন, ভিকটিমের পরিবার থেকে মৌখিকভাবে বিষয়টি জানানোর পরপরই আমরা দ্রুত ঘটনাস্থলে যাই এবং ভিকটিমকে থানায় নিয়ে আসি। তার জবানবন্দি অনুযায়ী রাতেই অভিযান চালিয়ে তিন অভিযুক্তকে গ্রেপ্তার করি।

তিনি আরও বলেন, ভিকটিমকে মেডিকেল পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। এ ঘটনায় মামলা প্রক্রিয়াধীন এবং আমরা দ্রুত সময়ের মধ্যে তদন্ত শেষ করে আইনি ব্যবস্থা গ্রহণ করব। এমন জঘন্য অপরাধের সঙ্গে জড়িত কাউকে ছাড় দেওয়া হবে না।

Share

চাঁদপুরের মতলব উত্তর উপজেলার ছেংগারচর পৌরসভায় সপ্তম শ্রেণির এক ছাত্রীকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণের অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় তিন যুবককে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।

সোমবার (৫ মে) রাতে অভিযান চালিয়ে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তার তিন যুবক হলেন- সাফায়েত (১৮), লামিম (১৮) ও রাব্বি (১৯)।

স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, রোববার (৪ মে) রাত ৯টার সময় পারিবারিক বিষয় নিয়ে তার মায়ের সঙ্গে কথাকাটাকাটি হয় স্কুলছাত্রীর। একপর্যায়ে রাগ করে বাড়ির পেছনে চলে যায় সে। পূর্ব থেকে অবস্থান নেওয়া তিন যুবক তাকে জোরপূর্বক একটি পরিত্যক্ত বসতঘরে নিয়ে যায়। সেখানে সারারাত তারা স্কুলছাত্রীকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ করে।

আরও জানা গেছে, পরদিন ফজরের নামাজের সময় ভিকটিমকে বাড়ির কাছে রেখে পালিয়ে যায় অভিযুক্তরা। পরে ভিকটিমের চাচা কবির তাকে উদ্ধার করে বাড়িতে নিয়ে আসেন। ঘটনাটি জানাজানি হলে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে ভিকটিমকে থানায় নিয়ে আসে এবং তার মৌখিক জবানবন্দির ভিত্তিতে অভিযান চালিয়ে তিন আসামিকে গ্রেপ্তার করে।

মতলব উত্তর থানার ওসি মো. রবিউল হক বলেন, ভিকটিমের পরিবার থেকে মৌখিকভাবে বিষয়টি জানানোর পরপরই আমরা দ্রুত ঘটনাস্থলে যাই এবং ভিকটিমকে থানায় নিয়ে আসি। তার জবানবন্দি অনুযায়ী রাতেই অভিযান চালিয়ে তিন অভিযুক্তকে গ্রেপ্তার করি।

তিনি আরও বলেন, ভিকটিমকে মেডিকেল পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। এ ঘটনায় মামলা প্রক্রিয়াধীন এবং আমরা দ্রুত সময়ের মধ্যে তদন্ত শেষ করে আইনি ব্যবস্থা গ্রহণ করব। এমন জঘন্য অপরাধের সঙ্গে জড়িত কাউকে ছাড় দেওয়া হবে না।

Share